কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ শুরুর ঠিক আগে কৃষ্ণ তাঁর পুরো সেনাবাহিনী দুর্যোধনকে প্রদান করেছিলেন। সদগুরু এই পরিস্থিতির বর্ণনা করছেন - এটি বোঝাতে যে জীবনে ভালো-খারাপ বলে কিছু হয় না।

"আধ্যাত্মিক পথে নারী" পর্যায়ের দ্বিতীয় অংশে সদগুরু বলেছেন কীভাবে বিভিন্ন সংস্কৃতিতে অলক্ষ্যে বিভিন্ন ভুল বিকৃত ধারণা প্রচলিত ছিল যা আধ্যাত্মিক পথে মেয়েদের বিরুদ্ধে পক্ষপাত সৃষ্টি করে এসেছে।

সংবাদ মাধ্যমে সর্বক্ষণ প্রচারিত হিংসার ঘটনা দেখে মনে হয় যেন সর্বদা দ্বন্দ্ব- বিবাদের মধ্যেই বাস করাই মানবজাতির ভবিতব্য। হিংস্রতার এই চক্র পুরোপুরি বন্ধ করার উপায় কি? সদগুরু আমাদের পথ দেখিয়েছেন।

ভারতবর্ষ এখন এক জল সংকটের সম্মুখীন। বর্ষার সময় বন্যা এবং, বর্ষার পরেই খরা। কেন আমরা এই সঙ্কটের সম্মুখীন হচ্ছি, তার তিনটি কারণ এবং সমাধান নিয়ে আলোচনা করছেন সদগুরু।

প্রতিদিন যেভাবে মহিলারা কর্মক্ষেত্রে যোগদান করছেন, মহিলাদের ঘর সামলান উচিত না কর্মক্ষেত্রে যোগদান করা উচিত সেই বিষয়ে সদগুরু তার একটি সংক্ষিপ্ত দৃষ্টিভঙ্গি দিয়েছেন।

পৃথিবীর বৃহত্তম গণতন্ত্রের পরিচালকের আসনে রয়েছে এক নতুন সরকার, যা দেশবাসীদের জন্য, দেশবাসীদের দ্বারা এবং দেশবাসীদেরই। গণতন্ত্র ও দেশ গড়ে তোলা নিয়ে সদগুরুর ১৮টি উদ্ধৃতি সঙ্কলিত করা হয়েছে আপনাদের জন্য।

একজন নারি কি একজন গুরু হতে পারে? গুরুর লিঙ্গ কি কোনো গুরত্ব রাখে? "নারী ও আধ্যাত্মিকতা" সিরিজ এর ৫ নং পর্বে সদ্গুরু এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়েছেন।

সদগুরু এখানে প্রথম দিকের এক সুফি সাধক মনসুর অল-হল্লাজের কাহিনি শোনাচ্ছেন, যাঁকে নিষ্ঠূর নির্যাতন করে হত্যা করা হয়েছিল শুধু “অনাল হক” কথাটি বলার জন্য, যার অর্থ হল “আমিই ঈশ্বর, আমিই সেই চূড়ান্ত সত্য।”

বিশ্ব কবিতা দিবস উপলক্ষে মানুষের সুগভীর অন্তরের উপলব্ধির ভাব প্রকাশ নিয়ে সদগুরু এবং মুজফফর আলির এই মূল্যবান দ্বৈত আলোচনাটির রস উপভোগ করুন।

যদিও এটা সত্যি কথা যে, সন্তানদের মানুষ করার কোনো একমাত্র সংজ্ঞা বা সঠিক পদ্ধতি হয় না, তবে সন্তান লালনপালনের কয়েকটি পরামর্শ মেনে চললে সন্তানের সুখের নিশ্চয়তা তৈরি হতে পারে। সন্তানকে বড় করার ক্ষেত্রে সদগুরুর দেওয়া ১০টি পরামর্শের উপর এক ঝলক চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক।

কোনও আচেনা ব্যক্তির সঙ্গে মেশার ক্ষেত্রে অনেকেই এক ধরনের “সামাজিক উদ্বেগের” শিকার হয়। জনৈক ছাত্রের প্রশ্ন ছিল, কীভাবে এই সামাজিক উদ্বেগ কাটিয়ে ওঠা যায় ? উত্তরে সদগুরু যা বললেন –

সত্যের সাথে যুবসমাজের এক আলোচনাচক্রে, জনৈক ছাত্র সদগুরুকে প্রশ্ন করেন, কী কারণে একজন মানুষ ধর্ষণের মতো অমানবিক কাজ করার পথে চালিত হয় ? সদগুরুর ভাষায়, প্রজন্মগত এবং সাংস্কৃতিক বদল আজ যৌবনের চিন্তাকে লুঠ করেছে এবং এটি মূলত শারীরিক এবং মানসিক চাহিদা পূরণের মাধ্যমেই আজ বেঁচে আছে | এ প্রসঙ্গে সদগুরু আরও বলেন, শুধুমাত্র শাস্তি দেওয়াকেই সমাধান না ভেবে, সময় এসেছে প্রকাশ্য আলোচনার মাধ্যমে সমাধান খোঁজার।

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের জীবনের কাহিনী পোস্ট করার মধ্যে এই মুহূর্তের মজা থাকলেও, কুড়ি বছর পরে আজকের পোস্ট, স্ন্যাপ ও গ্রাম’গুলিকে নিয়ে কী অনুভূতি হতে পারে তোমার ? সত্যের সাথে যুবসমাজ অনুষ্ঠানের মধ্যে জনৈক ছাত্রের প্রশ্ন ছিল, সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের আবেগ প্রকাশের মাধ্যমে অন্যের মনোযোগ আকর্ষণ করতে চাওয়া কি ভুল ?

সত্যের সাথে যুবসমাজ প্রশ্নোত্তর পর্বে এক ছাত্রের প্রশ্ন ছিল, গবেষণা, প্রযুক্তি ও কৃষিজাত উৎপাদনে অভাবনীয় উন্নতি হওয়া সত্ত্বেও পৃথিবী থেকে এখনও ক্ষুধা নিবৃত্তি হচ্ছেনা কেন ? উত্তরে সদগুরু স্পষ্ট বললেন, ব্যথর্তা কৃষিতে নেই, ব্যথর্তার বীজ লুকিয়ে আছে মানুষের হৃদয়ের গভীরে –

জাতীয় সঙ্গীতের সময় কি উঠে দাঁড়ানো উচিত? গৌতম গম্ভীরের প্রশ্নের উত্তরে আমাদের নাগরিক কর্তব্যের কথা স্মরণ করিয়ে দিলেন সদগুরু