নিম্নলিখিত বিষয়বস্তু 11 ডিসেম্বর, 2021 -শে news18.com -এ প্রকাশিত আর্টিকেলের একটি অনুলিপি

সেন্টার দ্বারা বনভূমির জবরদখল এবং হাতির করিডোরে অনুপ্রবেশের দাবি করে দাখিল করা এক আর.টি.আই (RTI) আবেদনের উত্তরে তামিলনাড়ু সরকারের পাবলিক অফিসার জানিয়েছেন - কোয়েম্বত্তূরের পাহাড়ী অংশে ‘সদগুরু’ জাগ্গি বাসুদেবের ঈশা যোগ সেন্টার দ্বারা কোনও অবৈধ দখল করা হয়নি। আর.টি.আই (RTI) -এর উত্তরে আরও জানা গেছে যে সেন্টারের বিস্তৃত নির্মাণগুলি কোনও হাতির করিডোরের আওতায় পড়ে না।

সি.এন.এন-নিউজ আর.টি.আই ফাইলিং -এর একটি অনুলিপি হাতে পেয়েছে এবং এই বছরের সেপ্টেম্বরে তার প্রতিক্রিয়াও পাওয়া গেছে।

আর.টি.আই -তে করা একটি প্রশ্ন -"ভেলিয়ানগিরি পর্বতের পাদদেশ, কোয়েম্বত্তূরে অবস্থিত ঈশা ফাউন্ডেশন এবং ঈশা যোগ সেন্টার দ্বারা বনভূমিতে দখলের বিশদ বিবরণ …", যার উত্তরে তামিলনাড়ু সরকারের পাবলিক অফিসার বলেছেন যে "ঈশা ফাউন্ডেশন এবং ঈশা যোগ সেন্টার দ্বারা বনভূমিতে কোনও দখলদারি  নেই..."

ঈশা যোগ সেন্টারের নির্মাণের জন্য বনভূমিকে দখল করা হয়েছে কিনা সে সম্পর্কে অন্য প্রশ্নের জবাবে, রাজ্য বিভাগ উত্তর দিয়েছে, "ভেলিয়ানগিরি পর্বতের পাদদেশ, কোয়েম্বত্তূরে অবস্থিত ঈশা ফাউন্ডেশন এবং ঈশা যোগ সেন্টার দ্বারা বনভূমিতে করা কোনও নির্মাণকার্যের বিবরণ যদি থাকে তবে দয়া করে জানান ।"

আর.টি.আই (RTI) -এর উত্তরে আরও জানা গেছে যে যেখানে ঈশা যোগ সেন্টার অবস্থিত সেখানে কোয়েম্বত্তূর বন বিভাগ দ্বারা ঘোষিত কোনও হাতির করিডোর নেই।

RTI -এর প্রতিক্রিয়াগুলি কোয়েম্বত্তূরের বহু-একরে বিস্তৃত যোগ সেন্টারের উপর লাগা কলঙ্কের ধোঁয়াশাকে দূর করার এক প্রচেষ্টা। বেশ কয়েক বছর ধরে, প্রণোদিত গোষ্ঠীরা অভিযোগ করে আসছে যে যোগ সেন্টারটি সংরক্ষিত বনভূমিতে অবস্থিত এবং সেন্টারটি নির্মাণের আগে পার্বত্য এলাকা সংরক্ষণ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় অনুমোদন নেওয়া হয়নি। ঈশা ফাউন্ডেশন এই অভিযোগগুলোকে "সার-হীন অপবাদ" বলে অভিহিত করেছে এবং এই বিষয়ে রাজ্য বন বিভাগের অবস্থান বিশদে তাঁদের ব্লগে পোস্ট করেছে।