Main Centers
International Centers
India
USA
Wisdom
FILTERS:
SORT BY:
প্রতিটি মানুষ যা কামনা করেন তা সহনশীলতা বা করুণা নয়, বরং তাঁদের কামনা হল একটু স্বীকৃতি ও সম্মান।
যখনই আপনি একটা দূরত্ব তৈরি করে ফেলেন, আপনার এবং আপনার শরীরের মাঝে; আপনার এবং আপনার মনের মাঝে – তখনই দুঃখের অবসান ঘটে।
কতটা সময় নিজের ভরণপোষণের জন্য ব্যয় করছেন আর কতটা সময় জীবনের সৃজনশীল দিকগুলির জন্য ব্যয় করছেন, তা খেয়াল রাখুন। কারণ, সময় মানে টাকা নয় – সময় হল জীবন।
একেবারে নিখুঁত হওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টা হল আপনি ক্রমাগত আরও উন্নত হওয়ার প্রচেষ্টা করছেন।
যা কিছুর প্রতিই আপনি স্বেচ্ছায় সাড়া দেন, সেটা আপনার হয়ে যায়। আপনার সংস্পর্শে আসা সব কিছুর প্রতি যদি সচেতন ভাবে সাড়া দেন, তাহলে সমগ্র বিশ্বব্রহ্মাণ্ড আপনার হয়ে যায়।
আধ্যাত্মিক হওয়ার জন্য আপনাকে পাহাড়ের গুহায় গিয়ে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করতে হবে না। আধ্যাত্মিক প্রক্রিয়ার সাথে বাইরের জগতের কোনও সম্পর্ক নেই – এটা এমন এক বিষয় যা আপনার ভেতরেই ঘটে।
নিজেদের পাগলামি ঢাকতেই মানুষের বিনোদনের দরকার পড়ে। তাঁরা যদি সত্যিই সুস্থ মনের হত, তাহলে এক জায়গাতে বসে শুধুই ফুল ফোঁটা দেখতে পারত।
কোনও নির্দিষ্ট কিছু খুঁজবেন না। জীবনের মানে খুঁজবেন না। ঈশ্বরকে খুঁজবেন না। কেবল খোঁজ করার দৃষ্টিভঙ্গিটা বজায় রাখুন – কারণ এটুকুই যথেষ্ট।
মহাজাগতিক জ্যামিতির সঙ্গে নিজেকে সমবিন্যাসে নিয়ে আসার বিষয় হল ‘যোগ’। আপনি কেবল এক টুকরো সৃষ্টি হতে চান নাকি সৃষ্টির উৎসের অংশ হতে চান, সেটা আপনার পছন্দ।
এই পৃথিবীর অন্য সমস্ত প্রাণী তাদের সেরাটা দিচ্ছে। শুধু মানুষই ইতস্তত করে…
আধ্যাত্মিক প্রক্রিয়ার মূল ভিত হল সব ধরনের অনুমান করা থামানো: ‘যা আমি জানি, তা জানি। যা আমি জানি না, তা জানি না।’
যদি আজকের পৃথিবীর দিকে তাকান দেখবেন মিথ্যাই হল মূলস্রোত, আর সত্য যেন কোনও আনুষঙ্গিক একটা ঘটনা। এবার সময় হয়েছে এটা পাল্টানোর।